বিপণন কৌশল 



           Marketing Strategies  to Fuel Your Business Growth

            



Marketing Strategies



ব্যবসা শব্দের সাথে আমার অনেক আগে থেকে পরিচিত। মানুষ জীবিকা নির্বাহ করার জন্য বহু কৌশল অবলম্বন করে থাকে।  তাদের মধ্যে বহুল আলোচিত ও প্রাচীন একটি মাধ্যম হলো ব্যবসা। 



যাইহোক , আজ আমরা আলোচনা করবো কিভাবে ব্যবসাকে সফলতার শীর্ষে নেয়া যায়। প্রথমত ব্যবসা শুরু করার জন্য একটি পরিকল্পনা থাকা আবশ্যক। 




ব্যবসা করার জন্য সেরা বিপণন কৌশল কি কি ?

অধিকাংশ ব্যবসা কিসু পরিচিত সমস্যার সম্মুখীন হয়। আপনার ব্যাবসায় সফলতা পেতে বিক্রি বৃদ্ধি করতে হবে , আর বিক্রি বৃদ্ধি করার জন্য প্রয়োজন অর্থের। ব্যাবসায় অর্থের ব্যয় করতে হবে , যখন সেই অর্থের কূপ ফুরিয়ে যাবে তখন আপনি কি করবেন ?


এই প্রশ্নের কোনো সুষ্পষ্ট উত্তর নেই যা সমস্ত কৌশল কে আঁকড়ে ধরে। কিন্তু এমন কিসু জিনিস আছে যা আপনি এই মুহূর্তে করতে পারেন। 



১. সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম। 

বর্তমানে আমরা সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমকে উপেক্ষা করতে পারিনা। তথাকথিত সব জাদু  সেখানেই প্রতিনিয়ত ঘটে চলছে। প্রথমে এটি ভীতিকর হতেপারে কিন্তু সময়ের সাথে সহজ হয়ে যাবে। 


আপনার সামাজিক মাধ্যম দেখা সোনা করার জন্য একজন ম্যানেজার ও নিয়োগ দিতে পারেন , যদি আপনার অর্থ থাকে। কিন্তু আপনি যদি তা না করেন তাহলে নিজে নিজের মতো করে চেষ্টা করুন। আপনার চিন্তা বা আপনি কি ভাববেন পোস্ট করুন , আপনার পণ্য পোস্ট করুন। আপনি প্রাসঙ্গিক এবং দরকারি মনে করে এমন কিসু পোস্ট করুন যা আপনার ক্রেতাদের আকর্ষণ করবে এবং আপনার ব্যবসা সম্পর্কে তারা আরো আগ্রহী হবে। 

ফেসবুক , ইনস্টাগ্রাম , স্ন্যাপচ্যাট এর মতো সামাজিক মাধ্যমগুলোতে সরাসরি বার্তাগুলি ব্যবহার করুন যাতে সহজেই গ্রাহক আপনার পণ্যগুলি সম্পর্কে অবগত হতেপারে। এটি খুব শক্তিশালী বিপণন কৌশল। 











২. ভিডিও  টিউটোরিয়াল তৈরি করুন। 

আপনার ব্যাবসার কথা ও পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য গ্রাহকে আকর্ষণ করতে ভিডিও টিউটোরিয়াল হলো সবথেকে কার্যকরী উপায়। বর্তমানে গুগলের পর দ্বিতীয় বৃহত্তম সার্চ ইঞ্জিন হলো ইউটিউব , আপনি ও হয়তো অনেক বার অনেক কিসু সার্চ করেছেন। তাই আপনি যদি আপনার ব্যাবসা ও পণ্য সম্পর্কে বিস্তারিত সব কিসু ভিডিওর মাধ্যমে বর্ণনা করেন তাহলে গ্রাহক এর বুঝতে সাহায্য হবে সে কোন ধরণের পণ্য ক্রয় করছেন। এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে আপনার সফলতা পাওয়ার নিশ্চয়তা বেশি। তাই আজ থেকে ভিডিও টিউটোরিয়াল তৈরি শুরু করুন। 






৩. ব্লগিং শুরু করুন। 

অবশই আপনি একটি ব্লগ শুরু করতে পারেন। আপনার ব্যাবসার জন্য যদি কোনো ব্লগ না থাকে তাহলে অবিলম্বে ব্লগ শুরু করতে পারেন। কিন্তু বেশির ভাগ লোক ব্লগিংকে জাগতিক মনে করে। কারণ তাদের দৃশমানতার অভাব রয়েছে। সত্য হলো যে আপনার ব্লগটি একটি অনুর্বর মরুভুমির মতো হতে চলছে যদি না আপনি জানেন যে আপনি কি করছেন। 



৪. প্রভাবক বা ইনফ্লুয়েন্সের মার্কেটিং। 

গ্রাহক তৈরি করতে কয়েক বছর সময় না নিয়ে আপনার গ্রাহক বা পণ্যের চাহিদা বাড়াতে প্রভাবকের সুবিধা নিতে পারেন। কিন্তু মূল বিষয় হলো সঠিক  প্রভাবক খুঁজে বেরকরা। আপনি লক্ষ লক্ষ অনুগামী প্রভাবক না খুজঁর দশ হাজার বা এক লক্ষ অনুসারী প্রভাবক বেছে নিতে পারেন। আপনি সঠিক প্রভাবক খুঁজে বের করতে পারলে অল্প সময়ের মধ্যে একটি বিশাল শ্রোতাদের কাছে আপনার ব্যবসা পৌসাতে সক্ষম হবেন। 





৫. বিজ্ঞাপন 

বর্তমানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম গুলো বিজ্ঞাপনের মাধ্যম হয়েছে। তাই আপনি ও আপনার ব্যবসা ও গ্রাহক বাড়াতে চাইলে সামাজিক মাধ্যমগুলোতে বিজ্ঞাপন দিতে পারেন। আপনি কি ধরণের পণ্যের বিজ্ঞাপন দিবেন তার উপর নির্ভর করে গ্রাহক বাসাই করতে পারবেন। বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সহজেই  আপনার পণ্য সঠিক গ্রাহকের নিকট পৌঁছে যাবে। 


তাই আর দেরি না করে আপনার ব্যাবসার জন্য উপরের উল্লেখিত বিষয় গুলো অবলম্বন করে ব্যাবসায় সফলতা অর্জন করতে পারেন। 

You have to wait 60 seconds.


code





Post a Comment